Looking For Anything Specific?

Myanmar Civil War খিদের জ্বালায় দেহব্যবসা! ভারতের প্রতিবেশী দেশের চিকিৎসক-নার্সদের অবস্থা জানলে চমকে যাবেন

 

Myanmar Civil War
খিদের জ্বালায় দেহব্যবসা! ভারতের প্রতিবেশী দেশের চিকিৎসক-নার্সদের অবস্থা জানলে চমকে যাবেন
গৃহযুদ্ধের আগুনে পোড়া মায়ানমারে আর্থিক পরিস্থিতি ভয়াবহ। দু’বেলা দু’মুঠো খাবার জোটাতে হিমশিম খাচ্ছেন সেখানকার বাসিন্দারা। এই অবস্থায় পেটের জ্বালায় যৌনকর্মীর জীবন বেছে নিচ্ছেন চিকিৎসক, নার্স থেকে শুরু করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে

এক দিকে গৃহযুদ্ধ, অন্য দিকে ভেঙে পড়া অর্থনীতি। জোড়া ফলার আক্রমণে দু’বেলা দু’মুঠো জোগাতে আমজনতার দফারফা। পেটের জ্বালায় অনেকেই বেছে নিচ্ছেন বেআইনি পথ। বাদ নেই মহিলা চিকিৎসক ও নার্সেরা। সংসারের জন্য দেহব্যবসায় নেমেছেন তাঁদের একাংশ। পূর্ব দিকের প্রতিবেশী মায়ানমারের এ-হেন সামাজিক ও আর্থিক অবস্থা চিন্তায় ফেলেছে নয়াদিল্লিকেও।

If you are interested get access now

We're Hiring Online Teachers!


Are you passionate about teaching and looking for a flexible opportunity to share your knowledge? Join our team of dedicated educators and make a difference from the comfort of your home!


What We're Looking For:


Subject experts in [list subjects, e.g., Mathematics, Science, English,


Coding, etc.].


Excellent communication and teaching skills.


Ability to engage students in a virtual classroom setting.


• Prior teaching experience (online or offline) is a plus.


What We Offer:


Competitive pay.


Flexible working hours.


The opportunity to teach students worldwide.


Access to teaching tools and resources.


How to Apply:


Send your CV and a brief introduction here.


Shape the future of learning-apply today!


আমেরিকার সংবাদ সংস্থা নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিগত তিন-চার বছরে মায়ানমারে যৌনকর্মীর সংখ্যা কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বেশি আয়ের আশায় এই পথে নামছেন মহিলা চিকিৎসক, নার্স থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজে শিক্ষিকারা। অধিকাংশই এ কাজ করছেন পেটের জ্বালায়। তবে এ ব্যাপারে কোনও হেলদোল নেই সেখানকার সামরিক জুন্টা সরকারের।


২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মায়ানমারের ক্ষমতা দখল করে জুন্টা। ২০২০ সালে শুরু হওয়া কোভিড অতিমারির ধাক্কা তখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি বিশ্ব। ওই সময়ে এমনিতেই দেশের আর্থিক অবস্থা ছিল নড়বড়ে। তার মধ্যে জুন্টা কুর্সিতে বসায় সাবেক বর্মায় বেধে যায় গৃহযুদ্ধ।

ঘরোয়া কোন্দল আর কোভিডের গুঁতোয় গত তিন বছরে হু-হু করে নেমেছে অর্থনীতির সূচক। মুদ্রাস্ফীতির হার বাড়তে বাড়তে পৌঁছে গিয়েছে ২৬ শতাংশে। ফলে বাজারে আগুন দামে বিক্রি হচ্ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী। আগামী বছর (পড়ুন ২০২৫) মায়ানমারের আর্থিক বৃদ্ধির লেখচিত্র ঋণাত্মক হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিশ্ব ব্যাঙ্ক।

দেশের এই দুর্বিষহ অবস্থার কথা নিউ ইয়র্ক টাইমসের কাছে তুলে ধরেছেন সদ্য চিকিৎসার ডিগ্রি পাওয়া বছর ২৬-এর বর্মীয় তরুণী মে। তাঁর কথায়, ‘‘৪১৫ ডলার হাতে থাকলে মুহূর্তে তা উবে যাবে। ওই টাকায় আজকাল আর জল পর্যন্ত গরম হচ্ছে না। পরিবারের নিত্য দিনের খরচ চালানোই দায়! আমাদের কাছে রোজগারের একমাত্র রাস্তা হল যৌন ব্যবসা।’’ আরো পড়ুন.....



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ